শনিবার, ২৬শে এপ্রিল ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৪ই বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিনি আশা জানিয়ে বলেন, সরকারের এই উদ্যোগ

জেলা প্রতিনিধি

🕒 প্রকাশ: ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন, ১২ই এপ্রিল ২০২৫

#

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশে মোবাইল অপারেটরদের বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের ব্যবহারের মধ্যে বৈষম্য রয়েছে। নিম্ন-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলোর ব্যবহার হার ৮৪–৯৮ শতাংশ। যেখানে উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলোর ব্যবহার তুলনামূলকভাবে কম, যার পরিমাণ মাত্র ৭–১৮ শতাংশ। এই অসমতা নির্দেশ করে যে, উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে নির্ধারিত এলাকায় সক্ষমতা বৃদ্ধির যে প্রত্যাশা ছিল, তা এখনও পূরণ হয়নি। এর অন্যতম কারণ, যথাযথভাবে বেজব্যান্ড ইউনিট এবং রেডিও রিসোর্স ইউনিট স্থাপনে ঘাটতি রয়েছে, ফলে ধারাবাহিক সক্ষমতা স্তর তৈরি হয়নি। এতে মানসম্মত সেবার ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে গ্রাহকরা নিম্নমানের সেবার পাচ্ছেন, যার মধ্যে ধীরগতির ইন্টারনেট, দুর্বল সংযোগের স্থায়িত্ব, মোবিলিটি ও কলড্রপের হার বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য। এছাড়া উচ্চমূল্যের ইন্টারনেট প্যাকেজের কারণে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার বৃদ্ধির পথে বাধা তৈরি হয়েছে।

Hello

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Top
Footer Top Mobile